সতীশচন্দ্র মিত্র
ব্রাহ্মণনগরের পতনের সঙ্গে সঙ্গেই দক্ষিণরায়ের পতন হইয়াছিল কিনা সন্দেহ। সম্ভবতঃ দক্ষিণরায়ের সম্মিলিত সৈন্যের সহিত সমস্ত মুসলমান সৈন্যের সহিত আর একটি মহাযুদ্ধ হইয়াছিল। ঐ যুদ্ধের প্রকৃত ফল কি হয়, তাহা জানা যায় না। তবে এই যুদ্ধে যে দক্ষিণ রায় দমিত হইয়াছিলেন, তাহাতে সন্দেহ নাই। কেহ বলেন, তিনি শেষ যুদ্ধে পরাজিত হইয়া ইষ্টদেবতা সূর্য্যের মন্দিরের সম্মুখে সম্মুখ-যুদ্ধে প্রাণ বিসর্জ্জন করিয়া, দিব্যধামে গমন করেন।[১] কিন্তু ‘রায়মঙ্গল’ প্রভৃতিতে দেখিতে পাই, তিনি এই যুদ্ধের পর গাজীর সহিত সন্ধিসূত্রে আবদ্ধ হন :
‘বড় খাঁ গাজির সাথে, মহাযুদ্ধ খনিয়াতে
দোস্তানি হইল তা’র পর।’
এই দোস্তানি বা বন্ধুত্বের ফলে উভয়েই সুন্দরবন অঞ্চলে প্রভু হইয়া বসেন। কিন্তু তাঁহাদের উপর প্রভু ছিল, তাঁহারা যতই প্রভুত্ব করেন, বনদেবতার স্থান তাঁহাদের অপেক্ষা উচ্চ। এ সম্বন্ধে রচিত গল্প আছে; ‘বনবিবির জহুরা নামা’ নামক মুসলমানী কেতাবে বনবিবির কেচ্ছা আছে। ঐ পুস্তকের মূল তাৎপর্য্য এই : মক্কাবাসী বেরাহিমের স্ত্রী গুলাল বিবি, সতীনের কৌশলে গর্ভাবস্থায় সুন্দরবনে পরিত্যক্ত হন। তথায় বনবিবি ও সা জঙ্গুলী নামে তাঁহার কন্যা ও পুত্র ভূমিষ্ট হয়। ভাটীশ্বর দক্ষিণরায়ের কবল হইতে দুর্ব্বলকে রক্ষা করিবার জন্য ভগবানের আদেশে বনবিবি ভ্রাতাকে লইয়া ভাটিদেশে থাকিয়া যান। শিবাদহ, চাঁদখালি, রায়মঙ্গল হইতে আন্ধারমাণিক প্ৰভৃতি স্থান তাঁহাদের অধিকারভুক্ত হয়। দক্ষিণরায় তাহাতে ক্রুদ্ধ হইয়া যুদ্ধোদ্যোগ করিলে, স্ত্রীলোকের সহিত পুরুষের যুদ্ধ অকৰ্ত্তব্য এই কথা বুঝাইয়া দিয়া দক্ষিণরায়ের মাতা নারায়ণী আসিয়া বনবিবির সহিত যুদ্ধ করেন। যুদ্ধে নারায়ণী পরাজিত হইলে উভয় পক্ষে সন্ধি হইল, কেঁদোখালি দক্ষিণরায়কে দেওয়া হইল, বনবিবি পরে হাসনাবাদ প্রভৃতি কতকগুলি স্থল নিজে লইয়া আবাদ করিলেন। এই সময় বরিজহাটিতে ধোনাই মোনাই নামে দুই ভাই ছিল। তাহারা সপ্ত ডিঙ্গা সাজাইয়া মোমমধু আনিবার জন্য বাদায় গেল। তাহাদের সঙ্গে গেল জনৈক দুঃখিনী বিধবার একমাত্র পুত্র ‘দুঃখে’। উহারা গড়খালি পৌঁছিলে দক্ষিণরায় নরবলি চাহিলেন— বাছিয়া চাহিলেন হতভাগ্য দুঃখেকে। তাহাই হইল, দুঃখেকে কেঁদোখালিতে নিক্ষেপ করা হইল। তখন বনবিবি আসিয়া দুৰ্ব্বল দুঃখের পক্ষ লইলেন। আবার যুদ্ধ বাধিল। এবারও দক্ষিণ রায় পরাজিত হইলেন। তখন তিনি গিয়া বনবিবির আনুগত্য স্বীকার করিলেন, তাহার সঙ্গে আর একজন গিয়াছিলেন, তাঁহার নাম বরখান্ গাজী, তিনি সেকেন্দর শাহের পুত্র। উভয়ে বনবিবিকে সেলাম করিয়া দেশে ফিরিলেন—আর দেশে ফিরিল দুঃখে। বনবিবির কৃপায় তাহার মাতার অন্ধত্ব ও বধিরত্ব ঘুচিল, দুঃখের অতল সম্পদ ও চৌধুরী খেতাব হইল। দুঃখে ধনাই এর কন্যা চাম্পাকে বিবাহ করিল। বনবিবির পূজা প্রচার হইল।
বনবিবি মনুষ্য হইয়াই যখন দেবতা হইয়া গেলেন, তাঁহার অনুগত বীর কেন দেবতা হইবেন না? চিরজীবন ব্যাঘ্রাদি হিংস্র জন্তু স্বীকার করিয়া যিনি বনবিভাগে বসতির পন্থা খুলিয়া দিয়াছিলেন, সমস্ত সুন্দরবন রাজ্য যাঁহার শাসনপ্রতাপে থরহরি কম্পবান ছিল, মৃত্যুর কিছুকাল পর হইতে যিনি ব্যাঘ্রের দেবতারূপে পূজিত হইলেন। কোথায়ও তাঁহার মস্তকটি পূজা হয়, কোথায় ও বাঘের উপর আসীন গুম্ফ শোভিত ভয়ঙ্কর মূর্ত্তির পূজা হয়।
“কাটা মুণ্ড ‘বারা’ পূজা সেই হ’তে করে
কোন খানে দিব্য মূৰ্ত্তি বাঘের উপরে।”[২]
তিনি ব্যাঘ্রভীতি নিবারক দেবতা। এই জন্য সুন্দরবনের পার্শ্ববর্তী জেলাসমূহে, বিশেষতঃ ২৪-পরগণার বারুইপুর অঞ্চলে ও আবাদী মহলে এই দেবতার পূজা হয়। ধবধবে গ্রামে এই দেবতার এক মন্দির ও তন্মধ্যে তাঁহার মুকুট ও যোদ্ধৃবেশধারী এক প্রতিমা আছে।[৩] গণেশ মন্ত্রে ও গণেশের ধ্যানোল্লেখ করিয়া এই দেবতার পূজা হয়।
পূৰ্ব্বে দেখিয়াছি গাজী সাহেব বনবিবির বশ্যতা স্বীকার করিলেন। তদনন্তর তিনি পূর্ব্ববঙ্গে ফিরিয়া যান। শ্রীহট্টে তাঁহার মৃত্যু হয়। শ্রীহট্টের অন্তর্গত হবিগঞ্জ উপবিভাগের দক্ষিণ-পূর্ব্ব সীমান্তে বিষগাঁও নামক স্থানে গাজী সাহেবের সমাধি আছে। ঐ স্থানের নাম পরে গাজীপুর হইয়াছিল।[৪] যশোহর-খুলনা অঞ্চলে গাজীর পূজা হয়, হিন্দু মুসলমানে গাজীর সির্ণী দেয় এবং এক সময়ে ‘গাজীর গীতের’ অত্যন্ত প্রচলন ছিল। গাজীর কার্য্যকাহিনী সুদীর্ঘ কাগজের উপর নানা বর্ণে আঁকিয়া দেখান হইত। উহার নাম ছিল ‘গাজীর পট’, এখনও লোকে কোন অতিদীর্ঘ ও অতিরঞ্জিত কাহিনীকে গাজীর পট বলিয়া কটাক্ষ করিয়া থাকে। আমরা যে গাজীর কথা এতক্ষণ বলিলাম, তিনি পাঁচ পীরের অন্যতম বরখাঁন গাজী। কিন্তু তদ্বিষয়েও মতভেদ আছে।
আমরা পূর্ব্বে দেখাইয়াছি, সেকেন্দর শাহের সহিত বরখাঁন গাজীর পিতা-পুত্র সম্বন্ধ সংস্থাপন করা যায় না। তবে তিনি সেকন্দর শাহের রাজত্বকালে প্রাদুর্ভূত হইতে পারেন। কিন্তু তাহা হইলে ঠাকুরবরের ইতিহাসের সঙ্গে মিলে না। ঠাকুরবর প্রায় ১০০ বৎসর জীবিত ছিলেন। আমরা দেখিব, প্রতাপাদিত্যের রাজধানীতে কার্ভালোর হত্যাকালে অর্থাৎ ১৬০৩ খৃষ্টাব্দে বৃদ্ধ ফকির জীবিত আছেন। মুকুটরায়ের মৃত্যুকালে ঠাকুরবরের বয়স যদি ১০ বৎসর হয়, তাহা হইলে উক্ত মৃত্যুর তারিখ আনুমানিক ১৫১৫ খৃষ্টাব্দে ধরিতে হয়। তাহার আনুমানিক ১৫/২০ বৎসর পূর্ব্বে অর্থাৎ ১৫০০ অব্দে বরখান গাজী সুন্দরবন প্রদেশে আগমন করিয়াছিলেন। সুতরাং তিনি যে সেকন্দর শাহের রাজত্বকালের বলিয়া প্রচারিত হন, তাহা আমরা ধরিতে পারি না। কারণ সেকন্দর শাহের রাজত্বকাল- ১৩৫৯ হইতে ১৩৯২ পৰ্য্যন্ত, অর্থাৎ প্রায় একশত বৎসর পূর্ব্ববর্ত্তী। অতএব আমরা ধরিতে চাই যে, পঞ্চদশ শতাব্দীর শেষভাগে আর এক দল গাজী বাঙ্গালাদেশে আসিয়া হুসেন শাহের সাহায্যে হিজলী হইতে পূৰ্ব্ববঙ্গ পর্য্যন্ত ধর্মপ্রচার করিতে থাকেন, বরখান্ বা বড়খাঁ গাজী তাঁহাদের অন্যতম।
পাঠান আমলে নানা সময়ে গাজীগণ বঙ্গে আসিয়া ধর্ম প্রচার করিতে চেষ্টা করিয়াছেন, তাঁহাদের সহিত নানাসূত্রে হিন্দু-বৌদ্ধের বিবাদ হইয়াছে, তদুপলক্ষে নানা গল্প উপকথা জমিয়াছে; নানাস্থানে এই গাজীদিগের আস্তানা ও দরগা আছে; তাঁহাদের অত্যাচার-অবিচার, ভাল-মন্দ চরিত্রের কথা না জানিয়া সকল জাতীয় লোকে সমভাবে তাঁহাদের প্রতি পীর জ্ঞানে শ্রদ্ধা করেন। শূন্য হইতে দেখিলে যেমন বহু দূরবর্ত্তী স্থানের উচ্চতা নীচতা বা দূরত্ব সব সমান হইয়া যায়, আমরা এই দূরবর্তী কাল হইতে গাজীদিগের মধ্যে কে অগ্রে, কে পরে আসিয়াছিলেন, প্রভৃতি কিছুই নির্ণয় করিতে পারি না।
কেহ কেহ পূর্ব্বোক্ত বরখান্ গাজী ও পীর গোরাচাঁদ বা গোরাইগাজীকে অভিন্ন ব্যক্তি বলিয়াছেন। সুতরাং মুকুটরায়ের সহিত যুদ্ধবিগ্রহও গোরাইগাজী করিয়াছিলেন, ইহাই স্থির হইয়াছে। আমরা ইহার সহিত একমত হইতে পারি না। পীর গোরাচাঁদ সম্বন্ধীয় এক স্বতন্ত্র মুসলমানী পুঁথি আছে, তাহাতেও মুকুট রায়ের গল্প নাই। তবে পীর গোরাচাঁদ দেউলিয়ার চন্দ্রকেতু রাজার ধ্বংসের কারণ তাহা শুনিতে পাওয়া যায়। হিন্দু রাজত্বকালে বালাণ্ডা বাগড়ী বিভাগের একটি প্রধান শাসনকেন্দ্র ছিল। পাঠানেরাও এই স্থানে একজন শাসনকর্তা পাঠাইয়া দক্ষিণ দেশ শাসন করিতেন। প্রাচীন দ্বিগঙ্গার সন্নিকটে দেউলিয়া বলিয়া স্থান ছিল, দেউলিয়া এখনও আছে। এই স্থানে চন্দ্রকেতু নামে রাজা ছিলেন, গোরাই গাজী তাঁহাকে মুসলমান করিবার জন্য যথেষ্ট চেষ্টা করেন, কিন্তু প্রতাপান্বিত যবনদ্বেষী চন্দ্রকেতুকে বশীভূত করিতে পারেন নাই। তখন গোরাইগাজী রাজসরকারে তাঁহার নামে নালিস করেন। এই সময়ে বালাণ্ডায় পীর শাহ নামক একব্যক্তি পাঠান শাসনকর্তা ছিলেন। চন্দ্রকেতুর সর্ব্বনাশ সাধনের ভার পীর শাহের উপর পড়ে। পীর শাহ চন্দ্রকেতুকে আহ্বান করিয়া লইয়া গিয়া তাঁহার উপর নানা অত্যাচার করেন। এখানেও সেই পারাবতের গল্প আছে।[৫] চন্দ্রকেতু বালাণ্ডায় বন্দী হইলে পারাবত উড়িয়া গিয়া সংবাদ দেয়, তাহাতে পরিবারবর্গ সকলে জলমগ্ন হইয়া প্রাণত্যাগ করেন। চন্দ্রকেতু শেষে উদ্ধার পাইলেও স্বজনহীন জীবন ধারণ করিতে স্বীকৃত না হইয়া আত্মহত্যা করেন। দেউলিয়া শ্মশান হইয়া যায়। এখনও সেখানে কিছু ভগ্নাবশেষ আছে।[৬]
এদিকে গোরাই গাজী হাতিয়াগড়ে যান। তথায় রাজা মহিদানন্দের পুত্র অক্ষয়ানন্দ ও বকানন্দ শাসন করিতেন। ইঁহাদের সহিত গোরাচাঁদের বিবাদ ও যুদ্ধ হয়। তাহাতে বকানন্দ নিহত হন এবং গোরাই গাজী ভীষণভাবে আহত হইয়া বালাণ্ডার সন্নিকটবর্ত্তী হাড়োয়ায় আসিয়া মৃত্যুমুখে পতিত হন। কালু ঘোষ নামক একজন গোয়ালা তাহার সমাধি কার্য্য সম্পন্ন করে। অবশেষে সেই কথা তদানীন্তন বঙ্গেশ্বর আলাউদ্দীনের (১২৩০-১২৩৭) কর্ণগোচর হইলে তিনি গোরাই গাজীর সমাধির উপর মসজিদ নির্ম্মাণ করিয়া দেন এবং মসজিদের সেবা নিৰ্ব্বাহ জন্য ১৫০০ বিঘা জমি নিষ্কর দিয়াছিলেন।[৭] ১২ই ফাল্গুন তারিখে গোরাই গাজীর মৃত্যু হয়। তদবধি প্রতি বৎসর ঐ তারিখে হাড়োয়ায় এক প্রকাণ্ড মেলা বসে এবং মাসের শেষ পর্য্যন্ত থাকে। মেলায় ২৫/৩০ হাজার লোক সমবেত হয়। উহাতে চাউলের ক্রয় বিক্রয়ই খুব বেশী হয়। গোরাচাঁদ এক্ষণে হিন্দু মুসলমান উভয়ের আরাধ্য পীর। ফকিরেরা এখনও কলিকাতার রাস্তায় বা অন্যস্থানে সন্ধ্যাকালে প্রদীপ জালাইয়া ‘পীর গোরাচাঁদ মুস্কিল আসান’ বলিয়া গান করিয়া ভিক্ষা করিয়া থাকেন। খুলনা-যশোহরের অনেকস্থলে হিন্দুরা সত্যপীরের মত ‘আসান-নারায়ণের’ সিণী দেন।
পীর গোরাচাঁদ ব্যতীত আরও কয়েকজন গাজী ফকিরের নাম বিখ্যাত হইয়াছে। বারাসতের একদিল শাহ্, বাঁসড়ার মোবারক গাজী এবং সোনারপুরের সন্নিকটে ঘুটিয়ারি সরিফ। মোবারক বা মোবরা গাজী সুন্দরবনের একাংশের ব্যাঘ্রভীতি নিবারণ করিয়া সে প্রদেশের সকলের পূজনীয় হইয়াছেন। মোবরা গাজীর দরগা নাই, এমন গ্রাম পাওয়া দুষ্কর।[৮] সোনারপুর হইতে ক্যানিং যাইতে ঘুটিয়ারি সরিফ বলিয়া একটি ষ্টেশন আছে। ঐ স্থানে ষ্টেশনের সন্নিকটে সরিফ সাহেবের প্রকাণ্ড দরগা ও মসজিদ রহিয়াছে। প্রতি বৎসর অম্বুবাচীর দিন সেখানে অসংখ্য লোকের সমাগম হয়। রেলওয়ে কোম্পানিকে স্পেশাল-ট্রেণের বন্দোবস্ত করিতে হয়।
মোটের উপর আমরা দেখিলাম, এই গাজী সম্প্রদায় সকলেই হাতিয়াগড় অঞ্চল হইতে আরম্ভ করিয়া ক্রমে যশোহর-খুলনার ভিতর প্রবেশ করিয়া ধর্মপ্রচার করিয়াছেন। ইসলাম ধৰ্ম্ম- স্রোতের গতি দক্ষিণ-পশ্চিম কোণ হইতে ক্রমে উত্তর-পূর্ব্বদিকে প্রবাহিত হইয়াছে।
পাদটীকা :
১. ‘কুশদহ’, ৩য় বর্ষ, ১৪১ পৃ
২. সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা, ৩য় ভাগ, ২৪৪ পৃ।
৩. দীনেশ সেন মহাশয়ের ‘বঙ্গভাষা ও সাহিত্যে’, ব্যাঘ্রের দেবতা দক্ষিণ রায়ের যে মূর্তিতে পূজা হয়, তাহার ছবি আছে—১০৭ পৃ।
৪. Dacca Review, vol III, P. 151,-Eastern Bengal Notes and Queries. by H. E. Stapleton.
৫. নিখিলনাথ রায়, ‘প্রতাপাদিত্য’, ৬৬-৮ পৃ; Hunter’s Statistical Accounts. Vol. 1, PP. 111-3.
৬. পরিশিষ্ট-গ দ্রষ্টব্য
৭. এই মুসলমান নৃপতি আলাউদ্দিন হুসেন শাহ কিনা তদ্বিষয়ে সন্দেহ আছে। চারুচন্দ্র মুখোপাধ্যায় মহাশয় উহাকে হুসেন শাহ ধরিয়া লইয়া ১৬শ শতাব্দীর মধ্যভাগে মৃত্যু-তারিখ নির্ণয় করিয়াছিলেন।
৮. ‘Statistical Accounts’. Vol. 1. P. 120.
নোট নিতে এবং টেক্সট হাইলাইট করতে লগইন করুন
লগইন