ছবি – মধুমিতা মুখার্জী

বিশ্বরূপ মজুমদার

দমদম এয়ারপোর্টে ফ্লাইট থেকে নামার সময়ে সারা শরীরে একটা অস্বস্তি অনুভব করছিল পিউ। নিজের অজান্তে চিকুর হাত এতটাই চেপে ধরেছিল যে, বেচারার হাত ব্যথা করছিল। একসময়ে থাকতে না পেরে চিকু বলে উঠল, “মা! আমার হাতটা ছেড়ে দাও। আমার ব্যথা লাগছে।”

ছেলের কথায় লজ্জিত পিউ হাতের চাপ আলগা করে দিল। ও বেশ বুঝতে পারছে, নিজের মনের অশান্ত-ভাব ছেলের মধ্যেও ঢুকিয়ে দিচ্ছে। কিন্তু, কিছুতেই নিজেকে শক্ত রাখতে পারছে না। পাঁচ-পাঁচটা বছর অতিক্রান্ত হয়ে গেছে; তাও মনের ভেতরে দাবানলের আগুন কমেনি। কিছু অব্যক্ত যন্ত্রণা বোধহয় মানুষ বহু চেষ্টা করেও ভুলতে পারে না।

কোনও রকমে নিজেকে সোজা রেখে, এক হাতে ছেলে আর অন্য হাতে ট্রলি ব্যাগ টানতে টানতে প্রিপেইড ট্যাক্সি স্ট্যান্ড থেকে ট্যাক্সি ধরল। ঠিকানাটা বলার সময়ে নিজের গলাটাই অন্যরকমের শোনাল। কলকাতা এই কয়েক বছরেও তেমন পরিবর্তন হয়নি; সব এক আছে। আজ দুর্গা পুজোর অষ্টমী তাই রাস্তাঘাট, মানুষজন সবাই সেজেছে। জানালার বাইরে তাকিয়ে ছেলের কাছ থেকে লুকিয়ে চোখের জল ফেলতে ফেলতে সেই বিষাক্ত দিনের কথা মনে পড়ছিল পিউর। সেই দিনটাও ছিল দুর্গা পুজোর অষ্টমী। পাড়ার প্যান্ডেলে জোরে ঢাক বাজছিল। অঞ্জলি দিয়ে ঘরে ঢুকে সেই বীভৎস দৃশ্য দেখে পিউ চিৎকার করে উঠেছিল। ঢাকের শব্দ ছাপিয়ে ওর আর্তনাদ শুনে, শ্বশুরমশাই আর শাশুড়িমা ছুটে এসেছিলেন। তারপর ওকে লক্ষ করে তাঁদের অকথা কুকথার তির ছুটে এসেছিল। চিকু তখন কোথায় ছিল, কিছুতেই মনে করতে পারে না পিউ। খুব সম্ভবত, কাজের মেয়ের সঙ্গে পাড়ার প্যান্ডেলে ঠাকুরের সামনে বসেছিল। তারপর বেশ কিছুদিন ধরে পুলিশ, মর্গের ঝামেলা সহ্য করে পিউ কেমন একটা হয়ে গেছিল। সবকিছুই একটা ঘোরের মধ্যে করে চলেছিল। বাবা দিল্লি থেকে এসে নিয়ে গেছিলেন নিজের কাছে। জীবনের ওই তিক্ত অধ্যায় ভুলে যাওয়ার বহু চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছে পিউ। সেই মুখ কিছুতেই ভোলা যায় না। ছেলে তার বাবার মুখ পেয়েছে।

মানুষটা শিল্পী ছিল। সারাদিন কাজের মধ্যে ডুবে থাকত। পিউর সেইদিন অত কিছু বলাটা উচিত হয়নি, তা সে এখন বোঝে। কিন্তু, পিউ যে নিজের বাবা-মায়ের অমতে গিয়ে একজন কম রোজগেরে ছেলেকে বিয়ে করেছিল সেটাও তো ঠিক। সে আর কিছু তেমন না পারলেও মন থেকে ভালোবাসতে পেরেছিল। সেটাও তমাল বুঝতে পারল না! শুধুমাত্র পেট ভরানো ছাড়াও মানুষের অন্য স্বপ্ন থাকার মধ্যে কিছুমাত্র অন্যায় থাকতে পারে না বলেই পিউ মনে করে।

বিয়ের পর থেকে দেখে এসেছে, তমাল তার যৎসামান্য রোজগার পুরোটাই মায়ের হাতে তুলে দেয়। ছোটবেলা থেকে বাবা-মায়ের একমাত্র আদরের সন্তান পিউকে কোনওদিন মুখ ফুটে কিছু চাইতে হয়নি। না চাইতেই তাঁরা সবকিছু দিয়ে এসেছেন। সেইজন্য, শাশুড়ির কাছ থেকে নিজের প্রয়োজন ভিক্ষা চাইতে লজ্জা করত। পারস্পরিক সম্পর্ক স্বাভাবিক থাকলে ভাবা যেত। বিয়ের পর থেকে দেখে এসেছে, প্রতিবার পুজোর সময়ে কাজের মেয়ের আর পিউর জন্য একরকমের ছাপা শাড়ি নিয়ে এসেছেন শাশুড়িমা। চোখের জল ফেলে সেই শাড়ি পরেই অঞ্জলি দিয়ে এসেছে পিউ। অথচ, তিনি নিজের জন্য সবসময়ে দামি শাড়ি কিনতেন। বাবা বিয়েতে মত দেননি বলে, তমালের জেদে বাবার থেকে কোনও উপহার নিতে পারেনি পিউ। ওর খুব খারাপ লাগত এই বৈষম্য। তমালকে বলতে গেলে সে বলেছিল, “বাবা কত টাকা পেনশন পান জানো? আমার তিনমাসের রোজগার তার ধারেকাছে হবে কিনা সন্দেহ আছে। আমার মা দামি শাড়ি পরেন তাঁর স্বামীর রোজগারে, ছেলের রোজগারে নয়। মাকে ঈর্ষা করে লাভ নেই। এত যদি তোমার লোভ তাহলে আমার সঙ্গে ভালোবাসার নাটক করেছিলে কেন? আমার রোজগার কেমন তা তুমি বেশ ভালোমতোই জানতে।”

পাঁচবছর আগে সেই অষ্টমীর দিন সকালে পিউ জেদ করে একটা পুরনো শাড়ি পরে অঞ্জলি দিতে গিয়েছিল। শ্বশুর-শাশুড়ি খুব রেগে গেছিলেন, বারেবারে নতুন শাড়ি পরার জন্য জোর করেছিলেন। পিউ শোনেনি তাঁদের কথা। ওর অসম্ভব অভিমান হয়েছিল তমালের ওপরে। সেইবার একটা বিখ্যাত পুজোর প্যান্ডেলের থিম বানিয়ে তমাল বেশ কিছু টাকা পেয়েছিল। পিউ একটা কাতান সিল্কের আবদার করেছিল। কথা দিয়েও কথা রাখেনি তমাল। সেইজন্য, কাজের লোকের সঙ্গে একরকমের শাড়ি পরে পিউ। এই প্রতিবাদের ফল যে এত মারাত্মক হতে পারে, তা স্বপ্নেও ভাবেনি।

প্যান্ডেল থেকে ফিরে ঘরের দরজা খুলে ঢুকেই সেই দৃশ্য চোখে পড়েছিল। সিলিং ফ্যানের ব্লেড থেকে তমালের নিথর দেহটা ঝুলছিল, চোখ দুটো আর জিভ বাইরে বেরিয়ে এসেছিল। উফ! সেই ভয়াবহ দৃশ্য মনে পড়লে এখনও শিউরে ওঠে পিউ। এমন কথা কাটাকাটি তো বহু পরিবারেই হয়। কিন্তু, এই কারণে কেউ আত্মহত্যা করে? তাছাড়া, পিউ সেই শাড়ি পরবে না ছাড়া বিশেষ কিছুই বলেনি। যা চিৎকার চেঁচামেচি তমালের বাবা মা-ই করেছিলেন। অথচ, পাড়া-প্রতিবেশী জুটিয়ে পিউকেই দোষী প্রমাণ করলেন দু’জনে মিলে। খবর পেয়ে বাবা এসে দিল্লি নিয়ে যাওয়ায় প্রাণে বেঁচেছে পিউ। নাহলে হয়তো ওকেও আত্মহত্যা করতে হত। এখন একটা নার্সিংহোমের ব্যাক অফিস জব আর ছেলেকে নিয়ে মোটামুটি শান্তিতেই আছে।

এতদিন পরে তমালের বাবা-মায়ের টেলিফোন পেয়ে বাধ্য হয়ে এসেছে। তাঁদের নাতিকে একবার দেখার আকুতি ফেলতে পারেনি। সত্যি বলতে, দোষ যারই থাক; তাঁরা একমাত্র সন্তানকে হারিয়েছেন একথা অস্বীকার করার জায়গা নেই। তাঁদের শেষ ইচ্ছা পূরণ করতেই আসা।

“ম্যাডাম, আপনার ঠিকানায় পৌঁছে গেছি।”

ড্রাইভারের কণ্ঠস্বরে যেন বহুযুগের ওপার থেকে বর্তমানে ফিরে এল পিউ। আবার সেই বাড়ির সামনে এসে দাঁড়াল পিউ। বাড়ির সব দরজা জানালা বন্ধ। বাইরে থেকে দেখে ভেতরে কেউ আছে বলে মনে হচ্ছে না। রংচটা বাড়িটা কেমন একটা হতাশা নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে।

“মা, এটা আমাদের বাড়ি?”

“হ্যাঁ, এটা তোমার বাড়ি চিকু।”

“এই বাড়িটা পচা। আমি এখানে যাব না।”

সাত বছরের ছেলের মুখে হাত চাপা দেয় পিউ।

“ছিঃ! অমন বলতে নেই সোনা। তোমার দাদু-ঠাকুমা শুনলে মনে কষ্ট পাবেন।”

কাঁপা হাতে কলিংবেল বাজাতেই দরজা খুলে যায়। একজন অল্পবয়সী মেয়ে দরজা খুলে ওদের দু’জনকে ভালো করে পর্যবেক্ষণ করে বলে, “আপনাদের ঘর পরিষ্কার করে রাখা আছে।” — মেয়েটার দৃষ্টি কেমন যেন অস্বাভাবিক।

হলঘরে ঢুকে ঠিক সামনেই তমালের একটা হাসিমুখের ছবি বাঁধিয়ে রাখা, দেখে মনে হচ্ছে এখনই কথা বলে উঠবে। জোর করে সেই ছবির থেকে চোখ সরিয়ে সিঁড়ির দিকে যেতে গিয়ে, পিউ সেই মেয়েটির গলা শুনতে পায়, “ওদিকে না। আপনাদের জন্য নীচেই বন্দোবস্ত করা হয়েছে।”

মেয়েটাকে অনুসরণ করে চলতে চলতে মনে হয়, কেউ যেন আড়াল থেকে ওদের ওপরে নজর রাখছে। ঢাকা বারান্দার শেষপ্রান্তের ঘরটার সামনে এসে মেয়েটা বলে, “এই ঘরে আপনারা বিশ্রাম নিন। সব ব্যবস্থা করা আছে।”

ঘরে ঢোকার আগে একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে পিউ। এই সেই ঘর যেখানে সারা দিন রাত এক করে নিজের আঁকার সরঞ্জাম ছড়িয়ে ব্যস্ত থাকত তমাল। ভালোই করেছেন ওঁরা ওপরের শোওয়ার ঘরে বন্দোবস্ত না করে। সেই ঘরে ঢুকলেই তমালের ঝুলন্ত দেহর কথা মনে পড়ত। কিন্তু, এই ঘরে তো খাট ছিল না! এখন সেখানে একটা পুরনো খাট রাখা আছে। পরিচ্ছন্ন চাদর-বালিশ গুছিয়ে রাখা। ঘরে ঢুকে কেমন ভ্যাপসা লাগছিল বলে জানালা খুলে দিল পিউ। একঝলক ঠান্ডা বাতাস এসে মুখে আদরের স্পর্শ বুলিয়ে দিল। নাতিকে একবার চোখের দেখা দেখার জন্য যারা কাতর অনুনয় করে চিঠি লিখেছিলেন, তাঁরা এতক্ষণ কোথায় লুকিয়ে আছেন? এখন মনে হচ্ছে, এদের কথায় ভুলে না এলেই ভালো হত। ছেলেটার খিদে পেয়েছে, ব্যাগে শুধুমাত্র একটা বিস্কুটের প্যাকেট ছাড়া কিছুই নেই।

“মা, দ্যাখো।”

চিকুর আঙুলের নির্দেশ অনুসারে পশ্চিম দিকের দেওয়ালের দিকে নজর পড়ল। একটা অর্ধসমাপ্ত বাঁধানো ছবি ঝুলছে। পেন্সিলের দক্ষ আঁচড়ে একটা দু’ ফুট বাই তিন ফুটের ক্যানভাসে আঁকা দিগন্ত বিস্তৃত মাঠ, তার শেষ প্রান্তে একটা ছোট বাড়ি, বাড়ির সামনে শতরঞ্জি বিছিয়ে তিনজন মানুষ গল্পগাছায় ব্যস্ত। ভালো করে লক্ষ করলে, মানুষগুলোর মুখের আদল বেশ চেনা যায়। তমাল তারমানে পিউকে বাদ দিয়েই পরিবারের ছবি আঁকতে শুরু করেছিল! চিকু তখন দু’বছরের শিশু ছিল, ওর ছবিও নেই। শুধুমাত্র মাঠের ঘন সবুজ ছাড়া ক্যানভাসের আর কোথাও রঙের চিহ্ন নেই দেখে অনুমান করা যায়, এই ছবি সমাপ্ত করার আগেই তমাল আত্মহত্যা করে।

“আপনারা ওপরে আসুন। কর্তা মা অপেক্ষা করছেন।”

মেয়েটির ডাকে চিকুকে নিয়ে ওপরে যায়। মেহগনি কাঠের বিশাল খাওয়ার টেবিলে বিভিন্ন পাত্রে সুখাদ্য সাজিয়ে রাখা। টেবিলের অন্য প্রান্তে শ্বশুর-শাশুড়িকে বসে থাকতে দেখে একবার প্রণাম করার কথা মনে হলেও পিউ নিজেকে সংযত করল। শাশুড়িমা গা ভর্তি গয়না পরেছেন। ওঁকে দেখে বদ্ধ উন্মাদ বলে মনে হচ্ছে। এই বয়েসে এমন সাজে কেমন লাগতে পারে তা ওঁর বোঝা উচিত ছিল। দু’জনেই চিকুকে দেখে খুশি হয়েছেন বলে মনে হল। চিকুকে কাজের মেয়েটি হাত ধরে ঠাকুমা-দাদুর কাছে নিয়ে গেল। ও হতভম্বের মতো তাকিয়ে ছিল। দু’বছর বয়সের স্মৃতি স্বাভাবিকভাবেই নেই। ভদ্রমহিলা চিকুকে নিজের পাশে বসিয়ে যত্ন করে খাওয়ালেন। পিউকেও জোর করে সবকিছু চেখে দেখতে বাধ্য করলেন। তারপর নিজের জায়গা থেকে উঠে এসে, গায়ের সব গয়না খুলে পিউর সামনে রাখলেন। ওর বিস্মিত দৃষ্টি লক্ষ করে তিনি বললেন, “আমি জীবনে বহু অন্যায় করেছি। সেই পাপে আজ সন্তানহারা। তুমি এই গয়নাগুলো নিলে আমি শান্তি পাব। দয়া করে এগুলো গ্রহণ করো।”

পিউ কিছুতেই ওঁর অনুরোধ ফিরিয়ে দিতে পারল না। তিনি নিজেই যত্ন করে একটা রেশমের কাপড়ে সব গয়নাগুলো বেঁধে দিলেন। পিউর অবাধ্য চোখ বারেবারে ওর একসময়ের নিজস্ব শোয়ার ঘরের দিকে চলে যাচ্ছিল। কেউ যেন পর্দার পেছনে দাঁড়িয়ে আছে বলে ভ্রম হচ্ছিল। এই বাড়িতে এসে থেকে মনে হচ্ছে কেউ আড়াল থেকে লক্ষ রাখছে।

বিছানায় শোয়ার প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই ক্লান্ত মা-ছেলে ঘুমে ঢলে পড়ল। মাঝরাতে চিকু স্বপ্ন দেখে কেঁদে উঠতে পিউ ঘরের আলো জ্বালাল। চিকু বলল, “মা, আমাকে কেউ ওই ছবিটার মধ্যে জোর করে নিয়ে যাচ্ছিল!”

“এ অসম্ভব। তুমি স্বপ্ন দেখেছ।”

“একবার ছবিটা দ্যাখো মা।”—চিকু আর্তনাদ করে উঠল।

সেই অর্ধসমাপ্ত ছবির দিকে তাকিয়ে পিউর বুক ভয়ে কেঁপে উঠল। এ কীভাবে সম্ভব! এখন সেই ছবির বাড়িটায় হলুদ রং করা। ঠিক এই বাড়ির মতো সবুজ জানালাও আছে! মাঠে বসা বৃদ্ধ-বৃদ্ধার ও যুবকের পাশে একজন বালকের অবয়ব যেন সদ্য আঁকা হয়েছে। ভয় পেয়ে আলো নিভিয়ে ছেলেকে জড়িয়ে শুয়ে পড়ল পিউ। ভোর হলেই এই বাড়ি ছেড়ে চলে যেতে হবে।

পাখির ডাকে ঘুম ভাঙতে পিউ বিছানায় চিকুকে দেখতে পেল না। সে চিৎকার করে কেঁদে উঠল। পাশের বাথরুমেও খুঁজে এল। কোথাও নেই। এমনকী সারা বাড়িতেই কেউ নেই। সব ঘর বন্ধ আর ধুলোয় ভর্তি। মনে হচ্ছে, বহুকাল এই বাড়িতে কেউ আসেনি। ঘরে ফিরে টেবিলে গয়নার পুঁটলি যথাস্থানেই দেখতে পেল। হঠাৎ ছবিটার দিকে চোখ পড়তে দেখল, এখন ছবির মধ্যে বালকের অবয়ব স্পষ্ট, অনেকটা চিকুর মতো! জনমানবহীন বাড়িতে পিউর আর্ত চিৎকার দেওয়ালে ধাক্কা খেয়ে নিজের কাছেই ফিরে এল।

***

মধুমিতা মুখার্জী

জন্ম ও বেড়ে ওঠা কলকাতায়। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মনস্তত্ত্ব নিয়ে মাস্টার্স ডিগ্রি ক‍রেছেন। বিগত দু’বছর সোশ্যাল মিডিয়া, বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা ও সংকলনে লিখছেন।

সকল অধ্যায়

১. নোলা – স্নেহা আদক
২. তাপ্পর… – ডঃ সাম্য মণ্ডল
৩. কালচক্র – দেবলীনা বিশ্বাস
৪. রসের খোঁজে – অঙ্কন মুখোপাধ্যায়
৫. রক্তপিপাসু – মোনালিসা সাহা দে
৬. ফেরা – দেবদুলাল কুণ্ডু
৭. ঘড়ি – কেয়া চ্যাটার্জী
৮. স্বর্গাদপি – অলোকেশ ভট্টাচার্য্য
৯. আলিঙ্গন – রিয়া মিত্র
১০. খেলাঘর – প্রীতম গুহ
১১. সেই রাতে – নন্দিতা মিশ্র চক্রবর্তী
১২. ছবি – মধুমিতা মুখার্জী
১৩. মুখোশ – শঙ্কর চ্যাটার্জী
১৪. ঋণশোধ – সৌমী গুপ্ত
১৫. সহযাত্রী – উস্রি দে
১৬. রিসর্টে এক রাত – অমিতাভ সাহা
১৭. জীবন্ত কথা – মহুয়া সমাদ্দার
১৮. অন্ধকারের জীব – রিয়া ভট্টাচার্য
১৯. রক্তে রাঙা রুদ্রাক্ষ – মঞ্জিলা চক্রবর্তী
২০. ভিত্তিহীন – মৃণাল নন্দী

নোট নিতে এবং টেক্সট হাইলাইট করতে লগইন করুন

লগইন