ভগবতারাদিবৃত্তান্ত

কৃষ্ণদ্বৈপায়ন বেদব্যাস

মধ্যাহ্নকালে সংপ্রাপ্তে ব্রহ্মাণোহব্যক্তজন্মনঃ। চাক্ষুষান্তরমেবাপি মহাবায়ুৰ্বভূব হ।।১।। তৎপ্রভাবেন হেমাদ্রিঃ কলামানঃ পুনঃ পুনঃ।। যথা বৃক্ষস্তথৈবাসৌ ওক্তপাদেব মন্ডলঃ।।২।। নভসো ভূতলে প্রাপ্তস্তদা ভূমিঃ প্রকাশিতা। বভূব মুনিশার্দূল সর্বলোকবিনাশিনী।।৩।। সপ্তদ্বীপাঃ সমুদ্রাশ্চ জলভূতা বভূবিরে। লোকালোকস্তদা শেষোহ ভবৎ মোত্তর পর্বতঃ।।৪।। শেষা ভূমিলয়ং প্রাপ্তা মুনে মন্বন্তরে লয়ে। সহস্রাব্দান্তরে ভূমিবভূব জলমধ্যমা।।৫।। তদা স ভগবান্ বিষ্ণুভবেন বিধিনা সহ। শৈশুমারং শুভং চক্রং চকার নভসিস্থিতম্।।৬।।

।। ভগবতারাদি বৃত্তান্ত।।

এই অধ্যায়ে ভগবান্ ব্রহ্মা মধ্যাহ্ন কাল উপস্থিত হলে ভগবান অবতারাদি বৃত্তান্ত বর্ণন করেছেন।

শ্ৰী সূতজী বললেন–অব্যক্ত জন্মা ব্রহ্মামধ্যাহ্নে কাল সমপ্রাপ্ত হলে চাক্ষুষান্তরও সেই সময়ক মহাবায়ু হয়েছিল। সেই মহাবায়ুর প্রভাবে হেমাদি বারংবার কম্পিত হয়ে উঠেছিল। বৃক্ষ যেমন কম্পিত হতে থাকে তেমন পর্বত কম্পিত হয়েছিল। হে মুণি শার্দূল সেই সময় সর্বলোক বিশাল কারী হয়ে গিয়েছিল।। ১-৩।।

সপ্তদ্বীপ এবং সমুদ্র জলময় হয়েগিয়েছিল। সেই সময় কেবল উত্তর পর্বত লোকালোক বাকী ছিল।। ৪।।

হে মুনি ভূমিলয় প্রাপ্ত হলে মন্বন্তরও লয় প্রাপ্ত হয়েছিল একসহস্র বর্ষ সেই ভূমি জল মধ্যে গমন করেছিলেন। সেই সময় ভগবান্ বিষ্ণু মহাদের এবং ব্রহ্মার সঙ্গে নভোস্থিত শৈশুমার শুভচক্র করেছিলেন। ভগবানপিতামহ সম্পূর্ণ তারা গণকে গ্রহণ করে তথা সমস্ত গ্রহগনকে গ্রহণ করে যথাবিধি যথাযোগ্য রীতিতে স্থাপন করেন।। ৫-৭।।

গৃহীত্বা সকলাস্তারা গ্রহন্ সর্বান্ যথাবিধি স্থাপয়ামাস ভগবান্ যথাযোগ্যং পিতামহঃ।।৭।। পুনর্বৈ জ্যোতিষাং চক্রেঃ শোষিতা সকলা মহী। স্থলীভূয়াতাব্দান্তে দৃশ্যমানা বভূব হ।।৮।। তদা স ভগবান্ ব্রহ্মা মুখাৎ সোমং চকার হ।। দ্বিজরাজং মহাপ্রাজ্ঞং সর্ববেদবিশারদম্।।৯।। ভূজাভ্যাং ভগবান্ ব্রহ্মা ক্ষত্ররাজং মহাবলম্। সূর্যং চ জনয়ামাস রাজনীতি পরায়নম্।।১০।। উরূভ্যাং বৈল্যরাজং চ সমুদ্রং সরিতাং পতিম্। রত্নাকরং চ কৃতবান পরমেষ্ঠীং পিতামহঃ।।১১।। পদভ্যাং চ জনয়ামাস বিশ্বকৰ্মাণ মুত্তমম্। দক্ষং নাম কলাভিজ্ঞং শূদ্ররাজং সুকৃত্যকম্।।১২।। সোমাদ্বৈ ব্রাহ্মণা জাতাঃ সূর্যাদ্রাজন্যবংলজাঃ। সমুদ্রাৎ সকলা বৈশ্যা দক্ষাদ্রা বভূবিরে।।১৩।।

পুনরায় জ্যোতিচক্রের দ্বারা সমস্ত ভূমি শোষিত হয়েছিল। দশহাজার বৎসর পর সেই ভূমি স্থলরূপে দেখা গেল। তখন ভগবান্ ব্রহ্মা নিজ মুখ থেকে চন্দ্রমা উৎপন্ন করেছিলেন। তিনি ছিলেন দ্বিজরাজ মহাপন্ডিত বেদবিশারদ। ব্রহ্মা নিজবাহু থেকে মহাবল ক্ষত্র রাজকে এবং রাজনীতি পরায়ণ সূর্যকে উৎপন্ন করলেন। নিজ উরু থেকে বৈশ্যরাজ এবং নদী সকল ও সমুদ্র সকলের জন্ম দিয়েছিলেন। অতঃপর নিজপাদ থেকে তিনি শূদ্ররাজকলাতে অভিজ্ঞ বিশ্বকর্মার জন্ম দিয়েছিলেন। যিনি পরম দক্ষ নামধারী এবং দারুন কৃত্যকারী।। ৮-১২।।

সোম থেকে ব্রাহ্মণ উৎপন্ন হয় এবং সূর্য থেকে ক্ষত্রিয় সমুদ্র থেকে বৈশ্য এবং দক্ষ থেকে শূদ্র উৎপন্ন হয়েছিল।। ১৩।।

সূর্যমন্ডলতো জাতো মনুবৈবস্বতঃ স্বয়ম্। তস্যরাজ্যমভূৎ সর্বং প্রাণিনাং লোকবাসিনাম্।।১৪।। দিব্যান্যাং চ যুগানাং চ তজ্ঞেয়ং চৈকসপ্ততিঃ। তদা স ভগরাবিষ্ণুঃ বিশ্বরূপাহ তারকঃ।।১৫।। বিষ্ণু পূর্বার্দ্ধতো জাতঃ পরাদ্ধাদ্বামন স্বয়ম্। বালঃ সত্যযুগে দেবো বিশ্বরূপঃ সনাতনঃ।।১৬।। চতুঃ শতানি বর্ষাণি পরমায়ুনৃণাং তদা। ত্রেতায়াংযৌবনং প্রাপ্তঃ পূর্বার্দ্ধাৎ সম্ভবো হরে।।১৭।। বর্ষাণাং ত্রিশতানাং চ নৃণামায়ুঃ প্রকীর্তিতম্। দ্বাপরে বার্জিকো দেবো নৃণামায়ু শতদ্বয়ম্।।১৮।। কলৌ তুমরণং প্রাপ্তো বিশ্বরূপো হরিঃ স্বয়ম্। নৃণামায়ু শতাদ্বং চ কেষাঞ্চিদ্ধমশালিনাম্।।১৯। পরার্দ্ধাদ্ধামনো দেবো মহেন্দ্রাবরজো হরিঃ। চতুর্ভূজো মহাশ্যামো গরুড়োপরি সংস্থিতঃ।।২০।।

সূর্যমন্ডল থেকে বৈরস্তমনু স্বয়ং সমুৎপন্ন হয়েছিল। প্ৰাণসকল লোকবাসী গনের এই রাজ্য তাঁর হয়েছিল।। ১৪।।

অতি দিব্য যুগের একসপ্ততি ছিল। সেই সময় ভগবান্ বিষ্ণু বিশ্বরূপাবতার হয়েছিলেন। পূর্বার্ধ থেকে বিষ্ণু এবং পরার্ধ থেকে স্বয়ং বামন উৎপন্ন হন। সত্যযুগে বিশ্বরূপ সনাতনবাল দেব ছিলেন। সেই সময় মনুষ্যগণের পরমায়ু চারশো বৎসর ছিল। হরির পূর্বার্ধ থেকে সম্ভূত ত্রেতাতে যৌবন প্রাপ্ত হল। ত্রেতাতে মানবের পরমায়ু ১০০ বৎসর ছিল। দ্বাপরে দেবাধিক হল এবং মনুষ্যগণের পরমায়ু ২০০ বৎসর হয়েছিল। কলিযুগে বিশ্বরূপ হরি স্বয়ং মরণ প্রাপ্ত হলেন এবং কিছু ধমশালী লোকের পরমায়ু বেকলমাত্র একশত বৎসর হয়েছিল।। ১৫-১৯।।

পরার্ধ থেকে বামন দেব যিনি মহেন্দ্র অবরজ হরি ছিলেন। তিনি চতুর্ভূজ, মহাশ্যাম বর্ন এবং গরুড়ে সংস্থিত ছিলেন।। ২০।।

বিশ্বরূপহিতার্থায় ত্রিযুগী সম্বভূব হ। বামনাৰ্দ্ধাচ্চ ত্রযুগী জাতো নারায়ণঃ স্বয়ম্।।২১।। শ্বেতরূপো হরিঃ সত্যে হংসাখ্যো ভগবানস্বয়ম্। ত্রেতায়াং রক্তরূপশ্চ যজ্ঞাঘ্যো ভগবান্ স্বয়ম্। দ্বাপরে পীতরূপশ্চ স্বর্ণগর্ভো হরিঃ স্বয়ম্।।২২।। কলিকালে তু সংপ্রাপ্তে সন্ধ্যায়াং দ্বাপরে যুগে। কলা তু সকলা বিষ্ণোবামনস্য তথা কলা। একোভূতা চ দেবক্ত্যাং জাতো বিষ্ণুস্তদা স্বয়ম্।।২৩।। বসুদেব গৃহে রম্যে মথুরায়াং চ দেবতাঃ। ব্রহ্মাদ্যাস্তুষ্টুবুদেবং পরং ব্রহ্ম সনাতনম্।।২৪।। তদা প্রসন্নো ভগবান দেবনাহ শভং বচঃ। দেবানাং চ হিতার্থায় দৈত্যানাং নিধিনায় চ। অহং কলৌ চ বহুবা ভবামি সুরসত্তমা।।২৫।। দিব্যং বৃন্দাবনং রম্যং সূক্ষ্মং ভূতলসংস্থিতম্। তত্রাহং চ রহঃক্রীড়াং করিষ্যামি কলৌ যুগে।।২৬।।

বিশ্বরূপের হিতের জন্য এই প্রকার ত্রিযুগী হয়েছিলেন। বামনার্ধ থেকে নারয়ণ স্বয়ং জাত হন।। ২১।।

সত্যযুগে হরি হংস নাম্নী এবং শ্বেতরূপী, ত্রেতাতে যজ্ঞনামধারী এবং রক্তরূপী, দ্বাপরে পীতরূপী এবং কলিকালে বিষ্ণু সমস্ত কলা তথা বামন কলা এই সমস্ত দেবকীতে একীভূত হয়ে ভগবান্ বিষ্ণু জন্ম ধারন করেন।। ২২-২৩।।

বাসুদেবের রম্য গৃহে মথুরা পুরীতে পরব্রহ্মদেবের স্তুতি করলে সেই সময় পরম প্রসন্ন হয়ে ভগবান দেবগনকে বলেছিলেন যে, দেবগণের হিত সম্পাদন করতে তথা দৈত্যগণের বিনাশ করতে তিনি কলিযুগে আবির্ভূত হয়েছিলেন।। ২৪-২৫।।

এই ভূমন্ডলে বৃন্দাবন পরমাদিত্য এবং সূক্ষস্থান। সেখানে কলিযুগের রহস্য ক্রীড়া করবেন। সমস্ত বেদগণ এই ঘোর কলিযুগে গোপী স্বরূপ হয়ে তাঁর সাথে সেখানে রমন করতে এবং সমস্ত ভূ-মন্ডল ত্যাগ করবে।। ২৬-২৭।।

সর্বে বেদাঃ কলৌ ঘোরে গোপীভূতাঃ সমংততঃ। রম্যন্তে হি ময়া সার্দ্ধং ত্যক্ত্বা ভূমন্ডলং তদা।।২৭।। রাধায়া প্রাথিতোহং বৈ যদা কলিযুগান্তকে। সমাপ্য চ রহঃক্রীড়াং কল্কী চ ভবিতাসমহ্যম্।।২৮।। যুগান্তপ্রলয়ং কৃত্বা পুনভূত্বা দ্বিধাতনুঃ। সত্যধর্মং করিষ্যামি সত্যে প্রাপ্তে সুরোত্তমঃ।।২৯।। ইতি শ্রুত্বা তু তে দেবাস্তত্রৈবান্তলয়ং গতাঃ। এবং যুগে যুগে ক্রীড়া হরেরস্তুতকর্মণঃ।।৩০।। যেতু বৈ বিষ্ণুভক্তাশ্চ তে হি জানন্তি বিশ্বগম্। যথৈব নৃপতেদাসাঃ স্বরাজ্ঞঃ কার্যগৌরবম্।। জানন্তি নাপরে বিপ্রতথাদাসা হরে স্বয়ম্।।৩১।। বিষ্ণুক্তবাঞ্ছানুসারেণ বিষ্ণুমায়া সনাতনী। রচিত্বা বিবিধাল্লোকান্ মহাকালী বভূব হ।।৩২।।

এই কলিযুগান্তে রাধার দ্বারা যে সময় প্রার্থিত হব সেই রহক্রীড়া সমাপ্ত করে পুনরায় কল্কি অবতার হব।। ২৮।।

যুগান্ত প্রলয় করে পুনরায় দ্বিধাত হয়ে হে সুরোত্তম আমি সত্য প্রাপ্ত হয়ে সত্যধর্ম করব।। ২৯।।

ভগবান শ্রীহরি এইরূপ বললে দেবগণ সেখানে অন্তর্হিত হলেন। এই প্রকারে যুগে যুগে অদ্ভূত কার্যকারী শ্রীহরি লীলা করেছেন।। ৩০।।

ভগবান বিষ্ণু ভক্ত বিশ্বা জানেন,রাজার সম্মুখস্থ যেরূপে জানেন, তিনিও সেরূপ জানেন। হে বিপ্র, হরিভক্ত বিনা এই রহস্য কেউ জানেন না।।৩১।। ভগবান্ বিষ্ণুর ইচ্ছানুসারে সনাতনী বিষ্ণু মায়া অনেক লোক রচনা করে মহাকালী হয়েছে। এই চর এবং অচর সমস্ত জগৎ কালময় করে এবং পশ্চাতে তার ভক্ষণ করে তিনি মহাগৌরী হবেন।। হে বিষ্ণুমায়ে, হে মহাকালী আপনাকে নমস্কার। হে মহা গৌরি আপনাকে প্রণাম। ভয়ান্বিত আমাদের রক্ষা করুন।।৩২-৩৪।।

কৃত্বা কালময়ং সর্বং জগদেতচ্চরাচরম্। পঞ্চাত্ত্ব ভক্ষয়িত্বা তান্ মহাগৌরী ভবিষ্যতি।।৩৩।। নমস্তস্যৈ মহাকাল্যে বিষ্ণুমায়ে নমোনমঃ। মহাগৌরী নমস্তুভ্যমস্মান্ পাহি ভয়ান্বিতান্।।৩৪।।

সকল অধ্যায়

১. কথা প্রস্তাবনা
২. সৃষ্টি বর্ণন
৩. সর্বসংস্কার বর্ণন
৪. সাবিত্রী মাহাত্ম্য
৫. স্ত্রী শুভাশুভ লক্ষণ
৬. তৃতীয়া কল্প বিধি বর্ণন
৭. চতুর্থী কল্প বর্ণন
৮. পঞ্চমী কল্পে নাগপঞ্চমী ব্ৰত বৰ্ণন
৯. ধাতুগত বিষ লক্ষণ সমূহ
১০. ষষ্ঠীকল্পে কাৰ্ত্তিক ষষ্ঠীতে স্কন্দ পূজা
১১. ষষ্ঠীকল্পে ব্রাহ্মণ্য বিবেক বর্ণন
১২. সপ্তমী কল্প ব্ৰত বৰ্ণন
১৩. সপ্তমী কল্প বর্ণনে কৃষ্ণ-সাম্ব সংবাদ
১৪. আদিত্য নিত্যারাধনবিধি বর্ণন
১৫. রথ সপ্তমী মাহাত্ম্য বর্ণন
১৬. সূর্যযোগ মাহাত্ম্য বর্ণন
১৭. সূর্যের বিরাট রূপ বর্ণন
১৮. আদিত্যবার মাহাত্ম্য বর্ণন
১৯. সৌরধর্ম মাহাত্ম্য বর্ণন
২০. ব্রহ্মকৃত সূর্যস্তুতি বর্ণন
২১. বিবাহ বিধি বর্ণন
২২. স্ত্রীগণের গৃহধর্ম বর্ণন
২৩. স্ত্রীধর্ম বর্ণন
২৪. ধর্ম স্বরূপ বর্ণন
২৫. ব্রহ্মাণ্ডোৎপত্তি বিস্তার বর্ণন
২৬. পুরাণ ইতিহাস শ্রবণ মাহাত্ম্য
২৭. পূর্তকর্ম তথা বৃক্ষ রোপণ
২৮. বিবিধ বিধিকুণ্ড নির্ণয়
২৯. হোমাবসানে ষোড়শোপচার বর্ণন
৩০. যজ্ঞ ভেদে বহ্নিনাম বর্ণন
৩১. স্রুবাদর্বী পাত্র নির্মাণ
৩২. ব্রাহ্মণ লক্ষণ তথা ব্রাহ্মণ কর্তব্য বর্ণন
৩৩. গুরুজন মাহাত্ম্য বর্ণন
৩৪. আহুতি হোম সংখ্যা বর্ণন
৩৫. কুন্ড সংস্কার বর্ণন
৩৬. বিবিধ মন্ডল নিৰ্মাণ বৰ্ণন
৩৭. সুদর্শনান্ত নরপতি রাজ্যকাল বৃত্তান্ত
৩৮. ত্রেতাযুগীয়ভূপ বৃত্তান্ত বর্ণন
৩৯. দ্বাপরযুগীয় ভূপ বৃত্তান্ত বর্ণন
৪০. ম্লেচ্ছযজ্ঞ বৃত্তান্ত তথা কলিকৃত বিষ্ণু স্তুতি বর্ণন
৪১. ম্লেচ্ছবংশ বর্ণন
৪২. আর্যাবর্তে ম্লেচ্ছগণের আগমন
৪৩. কলিঞ্জর অজমেরপুরাদি বর্ণন
৪৪. পদ্মাবতী কথা বর্ণন
৪৫. মধুমতী বরনির্ণয় কথা বর্ণন
৪৬. সত্যনারায়ণ কথা বর্ণন
৪৭. সত্যনারায়ণ ব্রতে চন্দ্রচূড় নৃপকথা বর্ণন
৪৮. সত্যনারায়ণ ব্ৰতে ভিন্ন কথা বর্ণন
৪৯. শতানন্দ ব্রাহ্মণ কথা বর্ণন
৫০. সাধু বণিক কথা বর্ণন
৫১. সাধু বণিক কারাগার মুক্তি
৫২. পাণিনি মহর্ষি বৃত্তান্ত বর্ণন
৫৩. তোতাদরীস্থ বোপদেব বৃত্তান্ত বর্ণন
৫৪. পতঞ্জলি বৃত্তান্ত বর্ণন
৫৫. জায়মান ঐতিহাসিক বৃত্তান্ত বর্ণন
৫৬. ভরতখন্ডের অষ্টাদশ রাজ্যস্থান বর্ণন
৫৭. শালিবাহন বংশীয় নৃপতি বৰ্ণন
৫৮. ভোজরাজ বংশের অনেক ভূপাল রাজ্য বর্ণন
৫৯. জয়চন্দ্র তথা পৃথ্বীরাজের উৎপত্তি
৬০. সংযোগিনী স্বয়ম্বর বর্ণন
৬১. ইন্দ্রের ঘোটকীদান
৬২. কৃষ্ণাংশ চরিত্র বর্ণন
৬৩. মহীরাজ পরাজয়াদি বৃত্তান্ত বর্ণন
৬৪. কৃষ্ণাংশের কাছে রাজগণের আগমন
৬৫. পৃথ্বীরাজ দ্বারা গুর্জর রাজ্য গ্রহণ
৬৬. জয়ন্তাবতারবৃত্তান্ত বর্ণন
৬৭. চন্ডিকা দেবী বাক্য বর্ণন
৬৮. বলখানি বিবাহ বৃত্তান্তবর্ণন
৬৯. ব্রাহ্মণদের বিবাহ বৃত্তান্ত
৭০. হংসপদ্মিনী বর্ণন
৭১. ইন্দুল পদ্মিনীর বিবাহ
৭২. চন্দ্র ভট্টের ভাষা গ্ৰন্থ
৭৩. মহাবতীর যুদ্ধ বর্ণন
৭৪. কৃষ্ণাংশের – শোভা সংবাদ
৭৫. সমস্ত নৃপের সংগ্রাম এবং নাশ
৭৬. ব্যাস দ্বারা ভবিষ্য কথন
৭৭. অজমের তোমর নরেশ কর্ম বর্ণন
৭৮. শুক্ল বংশ চরিত্র
৭৯. পরিহর ভূপ বংশ বর্ণন
৮০. ভগবতারাদিবৃত্তান্ত
৮১. দিল্লীর ম্লেচ্ছ রাজা
৮২. চৈতন্য এবং শংকরাচার্য্য উৎপত্তি
৮৩. রামানুজোৎপত্তিবর্ণন
৮৪. কবীর – নরশ্রী – পীপা – নানক-বৃত্তান্ত
৮৫. চৈতন্য বর্ণনে জগন্নাথ মাহাত্ম্য
৮৬. আকবর বাদশাহ বৰ্ণন
৮৭. কিল্কিলার শাসক বর্ণন
৮৮. মঙ্গলাচরণ
৮৯. ব্রহ্মান্ড উৎপত্তি এবং বর্ণন
৯০. সাংসারিক জীবনের দোষ
৯১. অনন্তচতুর্দশী ব্রত মাহাত্ম্য
৯২. অধর্ম ও পাপের ভেদ
৯৩. শুভাশুভ গতি ও যমযাতনা
৯৪. শকট ব্রত মাহাত্ম্য
৯৫. তিলক ব্রত মাহাত্ম্য
৯৬. অশোক ব্রত মাহাত্ম্য
৯৭. বৃহৎ তপো ব্রত মাহাত্ম্য
৯৮. যমদ্বিতীয়া ব্রত মাহাত্ম্য
৯৯. অশূন্যশয়ন ব্রত মাহাত্ম্য
১০০. গোষ্পদ তৃতীয় ব্রত মাহাত্ম্য
১০১. হরিতালী তৃতীয়া ব্ৰত মাহাত্ম্য
১০২. ললিতা তৃতীয়া ব্রত মাহাত্ম্য
১০৩. অক্ষয় তৃতীয়া ব্রত মাহাত্ম্য
১০৪. বিনায়ক চতুর্থী ব্রত মাহাত্ম্য ও বিধান
১০৫. গ্রন্থ পরিচয় ও সমাপ্তি

নোট নিতে এবং টেক্সট হাইলাইট করতে লগইন করুন

লগইন