ভরতখন্ডের অষ্টাদশ রাজ্যস্থান বর্ণন

কৃষ্ণদ্বৈপায়ন বেদব্যাস

।। ভরতখন্ডস্থাষ্টাদশরাজ্যস্থান।।

প্রাতঃ কালে চ সংপ্রাপ্তে পান্ডবাঃ পুত্রশোকিনঃ। প্ৰেতকাৰ্মাণি তে কৃত্বা ভীষ্মান্তিক মুপাযঃ।।১।। রাজধর্মান্ মোক্ষধর্মান্দানধর্মান্বিভাগশঃ। শ্রুত্বায়জন্নশ্বমেধাস্ত্রভিরুত্তম কর্মভিঃ।।২।। ষত্রিংশব্দরাজ্যং হি কৃত্বা স্বর্গপুরং যযুঃ। জনিষ্যন্তে তদংশা বৈ কলিধর্ম বিবৃদ্ধয়ে।।৩।।

।। ভরতখন্ডের অষ্টাদশ রাজ্য স্থান বর্ণন।

এই অধ্যায়ে ভরত খন্ডে ১৮টি রাজ্যের স্থান বিভাগ বর্ণনা করা হয়েছে। সূতজী বললেন,–প্রাতঃকালে পুত্রশোতপ্রাপ্ত পান্ডবগণ প্রেতকর্ম করে ভীষ্ম পিতামহের কাছে গেলেন। তিনি রাজধর্ম, মোক্ষধর্ম, দানধর্ম শ্রবণ করে তিনটি অশ্বমেধ যজ্ঞ করেছিলেন। ছত্রিশ বৎসর পর্যন্ত রাজত্ব করে স্বর্গে চলে যান। পরে নিজ নিজ অংশে ধর্মের বৃদ্ধির জন্য কলিযুগে উপস্থিত হলেন।। ১-৩।।

ইত্যুক্ত্বা স মুনি স্বান্ পুনঃ সূতো বদিষ্যতি। গচ্ছধ্বং মুনয়ঃ সর্বে যোগনিন্দাবশো হ্যহম্। চক্রতীর্থে সমাধিস্থো ধ্যায়েহ হং ত্রিগুর্ণাৎ পরম্।।৪।। ইতি শ্রুত্বা তু মুনয়ো নৈমিষারণ্য বাসিনঃ। যোগসিদ্ধিং সমাস্থায় গমিষ্যত্ত্যাত্মনোত্তিকে।।৫।। দ্বাদশাব্দশয়ে কালেহতীতে তে শৌনকাদয়ঃ।।৬।। উত্থায় দেবখাতে চ স্নানধ্যাদিকাঃ ক্রিয়াঃ। কৃত্বা সূতান্তিকং গত্বা বদিষ্যন্তি পুনর্বচঃ।।৭।। বিক্রমাখ্যানকালোহয়ং দ্বাপরে চ শিবাজ্ঞয়া। বিনীতান্ ভগবান্ ভূমৌ তদা তাপতীন্ বদ।।৮।। স্বর্গতে বিক্রমাদিত্যে রাজানো বহুধাহ ভবন। তথাষ্টাদশ রাজ্যানি তেষাং নামানিমে শৃণু।।৯।। পশ্চিমে সিন্ধুন দ্যন্তে সেতুবন্ধে হি দক্ষিণে। উত্তরে বদরীস্থানে পূর্বে চ কপিলান্তিকে।।১০।। অষ্টাদশৈব রাষ্ট্রানি তেষাং মধ্যে বভূবিরে। ইন্দ্র প্রস্থং চ পাঞ্চালং কুরুক্ষেত্রং চ কাপিলম্।।১১।। অন্তর্বেদী ব্ৰজথ্যৈবাজমেরং মরুধন্ব চ। গৌর্জ্জরং চ মহারাষ্ট্রং দ্রাবিড়ং চ কলিং গকম্।।১২।। আবন্ত্যং চোডুপং বংগং গৌড়ং মাগধমেব চ। কৌশল্যং চ তথা জ্ঞেয়ং তেষাং রাজা পৃথক্ পৃথক্।।১৩।। নানাভাষাঃ স্থিতাস্তত্র বহুধর্ম প্রবর্তকাঃ। এবমব্দশতং জাতং ততস্তে বৈ শকাদয়ঃ।।১৪।। শ্রুত্বা ধর্মবিনাশং চ বহুবৃন্দৈঃ সমান্বিতাঃ। কেচিত্তীত্বা সিন্ধুনদীমাৰ্য্যদেশং সমাগতাঃ।।১৫।। হিমপর্বতমার্গেণ সিন্ধুমাগেনি চাগমন। জিত্বায্যল্লিঠায়িত্বা তান্ স্বদেশং পুনরাযযু।।১৬।। গৃহীত্বা যোষিতস্তেষাং পরং হর্ষামুপাযয়ুঃ। এতস্মিন্নস্তরে তত্র শালিবাহন ভূপতিঃ।।১৭।। বিক্রমাদিত্যপৌত্রশ্চ পিতৃরাজ্যং গৃহীতবান্। জিত্বা শকান্দুরাধর্ষাশ্চীনতেত্তিরিদেশজান্।।১৮।। বাহ্লীকান্কামরূপাশ্চ রোমজানখুরজাঞ্ছঠান। তেষাং কোশান্ গৃহীত্বা চ দন্ডযোগ্যানকারয়ৎ।। ১৯।। স্থাপিতা তেন মৰ্য্যাদা ম্লেচ্ছার্যানাং পৃথক পৃথক্। সিন্ধুস্থানমিতি জ্ঞেয়ং রাষ্ট্রমার্য্যস্য চোত্তমম্।।২০।। ম্লেচ্ছস্থানং পরং সিন্ধোঃ কৃতং তেন মহাত্মনা। একদা তু শকাধীশো হিমতুংগং সমাযযৌ।।২১।। হুনদেশস্য মধ্যে বৈ গিরিস্থং পুরুষং শুভম্। দদর্শ বলবান্নাজা গৌরাংগং শ্বেতবস্ত্রকম্।।২২।। কো ভবানিতি তং প্রাহ স হোবাচ মুদান্বিতঃ। ইশা পুত্ৰং চ মাং বিদ্ধি কুমারী গর্ভসংভবম্।।২৩।। ম্লেচ্ছধর্মস্য বক্তারং সত্যব্রত পরায়ণাম্। ইতি শ্রুত্বা নৃপঃ প্রাহ ধর্মঃ কো ভবতো মতঃ।।২৪।। শ্রুত্বোবাচ মহারাজ প্রাপ্তে সত্যস্য সংক্ষয়ে। নির্মর্যাদে ম্লেচ্ছদেশে মসীহোহ হং সমাগতঃ।।২৫।। ইশামসী চ দস্যুনাং প্রাদুর্ভূতা ভয়ংকরী। তামহং ম্লেচ্ছতঃ প্রাপ্য মযীহত্বমুপাগতঃ।।২৬।।

শ্রীব্যাসদেবজী বললেন–হে মুনিগণ তোমরা সকলে যাও আমি এই সময় যোগনিদ্রায় গমন করব। চক্রতীর্থে সমাধিতে স্থিত হয়ে ত্রিগুণাত্মক পরব্রহ্মের ধ্যান করব। একথা শ্রবণ করে নৈমিষারণ্যে সকল মুনিগণ যোগ সিদ্ধিতে সমাহিত হয়ে আত্মার নিকট গমন করল। বারোশ বর্ষ ব্যতীত হলে শৌনকাদি ঋষিগণ উত্থিত হয়ে দেবখ্যাততে স্নান করে সূতজীকে বললেন–দ্বাপরে শিবাজৰাতে বিক্রমাখ্যাত নৃপতিগণের কাহিনী বলুন। সূতজী বললেন–রাজা বিক্রমাদিত্য স্বর্গে গেলে অনেকে রাজা হল। তাঁর ১৮টি রাজ্য ছিল। তোমরা তাদের নাম শ্রবণ কর। পশ্চিমে সিন্ধুর তীরে, দক্ষিণে সেতুবন্ধত্তে, উত্তরে বদরীতে তথা পূর্বে কপিল সমীপে মধ্যে এরূপ ১৮টি রাজ্য ছিল। তাদের নাম ইন্দ্রপ্রস্থ, পাঞ্চাল, কুরু, ক্ষেত্র, কপিল, অন্তর্ভেদী, ব্রজমহা, আজমীঢ়, মরুধন্ব, গীর্জর, মহারাষ্ট্র, দ্রাবিড়, কলিঙ্গ, আবর্ত্য, চোডুপ, বংগ, গৌড়, মাগধ এবং কৌশল্য। এই রাজ্যগুলির পৃথক ২জন রাজা ছিলেন। কাজ্যগুলিতে অনেক প্রকার ভাষা ছিল এবং অনেক ধর্ম প্রবর্তক ছিলেন। এইভাবে ১০০বছর ব্যতীত হল। তারপর শকাদিগণ রাজা হলেন।।৪-১৪।।

ধর্মের বিনাশের ফলে অনেকে সিন্ধুনদী পেরিয়ে আর্যদেশে চলে এলেন। তারা হিমাচল পর্বতমার্গে ও সিন্ধুমার্গে এসেছিলেন। আর্যদের এসে তারা লুণ্ঠন করে পুনঃ নিজদেশে ফিরে যান। তাদের স্ত্রীসকলকে গ্রহণ করে তারা পরমহর্ষ প্রাপ্ত হলেন। ইতিমধ্যে সেখানে শালিবাহন নৃপতিগণ পিতার রাজ্য গ্রহণ করেন। চীনও তৈত্তির দেশের দুর্ধর্ষ শকগণ তাদের জয় করলেন। বাহ্নিক, কামরূপ, রোমজ, খুরজ, শঠগণকেও তারা জয় করলেন। তাদের কেশ গ্রহণ করে দন্ড দিলেন। তাঁরা ম্লেচ্ছদের পৃথক পৃথক মর্যাদা দিলেন। আর্যদের উত্তমরাষ্ট্র সিন্ধুস্থান নামে তা খ্যাত হল।।১৫-২০।।

সেই মহাত্মাগণ সিন্ধুর ওপারে ম্লেচ্ছদের স্থান দিয়েছিলেন। একবার শকাধীশ হিমতুঙ্গ এলেন হূণ দেশের মধ্যে গিরিতে তিনি শুভ্র পুরুষকে দেখলেন যিনি বলবান্ গৌরাঙ্গও শ্বেতবস্ত্র পরিহিত ছিলেন। তিনি জিজ্ঞাসা করলেন–আপনি কে? উত্তরে সেই পুরুষ বললেন–কুমারীর গর্ভজাত আমাকে ঈশপুত্র বলে জানবে। আমি ম্লেচ্ছ ধর্মের বক্তা ও সত্য পরায়ণ। সেই উত্তর শ্রবণ করে রাজা বললেন— আপনার ধর্ম কি? তিনি বললেন সত্য ক্ষয়প্রাপ্ত হলে ও ম্লেচ্ছদেশ মর্যাদাহীন হলে মসীহ আমি এসেছি। দস্যু ভয়কারী ঈশামসী প্রাদুর্ভূত হয়। তাকে আমি ম্লেচ্ছগণের থেকে প্রাপ্ত করেছি পুনঃ আমি মসীহত্ব প্রাপ্ত করেছি।।২১-২৬।।

ম্লেচ্ছে স্থাপিতো ধর্মো ময়া তচ্ছৃণু ভূপতে। মানসং নির্মলং কৃত্বা মলং দেহে শুভাশুভম্।।২৭।। নৈগমং জপমাস্থায় জপেত নির্মলং পরম্। ন্যায়েন সত্যবচসা মনসৈক্যেন মানবঃ।।২৮।। ধ্যানেন পূজয়েদীশং সূর্যমন্ডলং সংস্থিতম্। অচলোহয়ং প্রভুঃ সাক্ষাত্তথা সূর্যোচলঃ সদা।।২৯।। তত্ত্বানাং চলভূতানাং কর্মণঃ স সমংতলঃ। ইতি কৃত্যেন ভূপাল মহীসা বিলয়ং গতা।।৩০।। ইশমূর্তিহৃদি প্রাপ্ত নিত্যশুদ্ধা শিবংকরী। ইশমসীহ ইতি চ মম নাম প্রতিষ্ঠিতম্।।৩১।। ইতি শ্রুত্বা স ভূপালো নত্বাতং ম্লেচ্ছপূজকম্ স্থাপয়ামাস তং তত্র ম্লেচ্ছস্থানে হি দারুণে।।৩২।। স্বরাজ্যং প্রাপ্তবান্ রাজা হয়মেধমচীকরৎ। রাজ্যং কৃত্বা স যষ্ঠয়ব্দং স্বৰ্গলোকমুপাযযৌ।।৩৩।। স্বৰ্গতে নৃপতৌ তস্থিন্যথা চাসীত্তথা শৃণু।।৩৪।।

হে ভূপতি, আমি ম্লেচ্ছধর্ম স্থাপন করেছি তা শ্রবণ করে মানসিক ও দৈহিক ভাবে নিৰ্মল হোন। অর্থাৎ নিগমোক্ত জপ করে নির্মল হন। মানবগণের ন্যায়, সত্য বচন ও মন একপ্রকারে তা পালন করা উচিৎ। সূর্যমন্ডলস্থিত ঈশের ধ্যান ও পূজন করা উচিৎ কারণ তিনি সূর্যের ন্যায় অচল। চলভূত তত্ত্ব তিনি কর্ষণ করেন। হে ভূপাল, এই কৃত্য দ্বারা মসীহা লয় প্রাপ্ত হয়। ঈশমূর্তি হৃদয়ে ধ্যান করে ঈশা মসীহা নামে আমি প্রতিষ্ঠিত হয়েছি। একথা শ্রবণ করে সেই রাজা তার পূজন করে ম্লেচ্ছস্থানে স্থারন করলেন। অতঃপর নিজ রাজ্যে ফিরে এসে তিনি অশ্বমেঘ যজ্ঞ করেন। তারপর ৬০ বৎসর রাজত্ব করে স্বর্গে চলে যান। এরপর কি ঘটেছিল তা শ্রবণ কর।।২৭-৩৪।।

সকল অধ্যায়

১. কথা প্রস্তাবনা
২. সৃষ্টি বর্ণন
৩. সর্বসংস্কার বর্ণন
৪. সাবিত্রী মাহাত্ম্য
৫. স্ত্রী শুভাশুভ লক্ষণ
৬. তৃতীয়া কল্প বিধি বর্ণন
৭. চতুর্থী কল্প বর্ণন
৮. পঞ্চমী কল্পে নাগপঞ্চমী ব্ৰত বৰ্ণন
৯. ধাতুগত বিষ লক্ষণ সমূহ
১০. ষষ্ঠীকল্পে কাৰ্ত্তিক ষষ্ঠীতে স্কন্দ পূজা
১১. ষষ্ঠীকল্পে ব্রাহ্মণ্য বিবেক বর্ণন
১২. সপ্তমী কল্প ব্ৰত বৰ্ণন
১৩. সপ্তমী কল্প বর্ণনে কৃষ্ণ-সাম্ব সংবাদ
১৪. আদিত্য নিত্যারাধনবিধি বর্ণন
১৫. রথ সপ্তমী মাহাত্ম্য বর্ণন
১৬. সূর্যযোগ মাহাত্ম্য বর্ণন
১৭. সূর্যের বিরাট রূপ বর্ণন
১৮. আদিত্যবার মাহাত্ম্য বর্ণন
১৯. সৌরধর্ম মাহাত্ম্য বর্ণন
২০. ব্রহ্মকৃত সূর্যস্তুতি বর্ণন
২১. বিবাহ বিধি বর্ণন
২২. স্ত্রীগণের গৃহধর্ম বর্ণন
২৩. স্ত্রীধর্ম বর্ণন
২৪. ধর্ম স্বরূপ বর্ণন
২৫. ব্রহ্মাণ্ডোৎপত্তি বিস্তার বর্ণন
২৬. পুরাণ ইতিহাস শ্রবণ মাহাত্ম্য
২৭. পূর্তকর্ম তথা বৃক্ষ রোপণ
২৮. বিবিধ বিধিকুণ্ড নির্ণয়
২৯. হোমাবসানে ষোড়শোপচার বর্ণন
৩০. যজ্ঞ ভেদে বহ্নিনাম বর্ণন
৩১. স্রুবাদর্বী পাত্র নির্মাণ
৩২. ব্রাহ্মণ লক্ষণ তথা ব্রাহ্মণ কর্তব্য বর্ণন
৩৩. গুরুজন মাহাত্ম্য বর্ণন
৩৪. আহুতি হোম সংখ্যা বর্ণন
৩৫. কুন্ড সংস্কার বর্ণন
৩৬. বিবিধ মন্ডল নিৰ্মাণ বৰ্ণন
৩৭. সুদর্শনান্ত নরপতি রাজ্যকাল বৃত্তান্ত
৩৮. ত্রেতাযুগীয়ভূপ বৃত্তান্ত বর্ণন
৩৯. দ্বাপরযুগীয় ভূপ বৃত্তান্ত বর্ণন
৪০. ম্লেচ্ছযজ্ঞ বৃত্তান্ত তথা কলিকৃত বিষ্ণু স্তুতি বর্ণন
৪১. ম্লেচ্ছবংশ বর্ণন
৪২. আর্যাবর্তে ম্লেচ্ছগণের আগমন
৪৩. কলিঞ্জর অজমেরপুরাদি বর্ণন
৪৪. পদ্মাবতী কথা বর্ণন
৪৫. মধুমতী বরনির্ণয় কথা বর্ণন
৪৬. সত্যনারায়ণ কথা বর্ণন
৪৭. সত্যনারায়ণ ব্রতে চন্দ্রচূড় নৃপকথা বর্ণন
৪৮. সত্যনারায়ণ ব্ৰতে ভিন্ন কথা বর্ণন
৪৯. শতানন্দ ব্রাহ্মণ কথা বর্ণন
৫০. সাধু বণিক কথা বর্ণন
৫১. সাধু বণিক কারাগার মুক্তি
৫২. পাণিনি মহর্ষি বৃত্তান্ত বর্ণন
৫৩. তোতাদরীস্থ বোপদেব বৃত্তান্ত বর্ণন
৫৪. পতঞ্জলি বৃত্তান্ত বর্ণন
৫৫. জায়মান ঐতিহাসিক বৃত্তান্ত বর্ণন
৫৬. ভরতখন্ডের অষ্টাদশ রাজ্যস্থান বর্ণন
৫৭. শালিবাহন বংশীয় নৃপতি বৰ্ণন
৫৮. ভোজরাজ বংশের অনেক ভূপাল রাজ্য বর্ণন
৫৯. জয়চন্দ্র তথা পৃথ্বীরাজের উৎপত্তি
৬০. সংযোগিনী স্বয়ম্বর বর্ণন
৬১. ইন্দ্রের ঘোটকীদান
৬২. কৃষ্ণাংশ চরিত্র বর্ণন
৬৩. মহীরাজ পরাজয়াদি বৃত্তান্ত বর্ণন
৬৪. কৃষ্ণাংশের কাছে রাজগণের আগমন
৬৫. পৃথ্বীরাজ দ্বারা গুর্জর রাজ্য গ্রহণ
৬৬. জয়ন্তাবতারবৃত্তান্ত বর্ণন
৬৭. চন্ডিকা দেবী বাক্য বর্ণন
৬৮. বলখানি বিবাহ বৃত্তান্তবর্ণন
৬৯. ব্রাহ্মণদের বিবাহ বৃত্তান্ত
৭০. হংসপদ্মিনী বর্ণন
৭১. ইন্দুল পদ্মিনীর বিবাহ
৭২. চন্দ্র ভট্টের ভাষা গ্ৰন্থ
৭৩. মহাবতীর যুদ্ধ বর্ণন
৭৪. কৃষ্ণাংশের – শোভা সংবাদ
৭৫. সমস্ত নৃপের সংগ্রাম এবং নাশ
৭৬. ব্যাস দ্বারা ভবিষ্য কথন
৭৭. অজমের তোমর নরেশ কর্ম বর্ণন
৭৮. শুক্ল বংশ চরিত্র
৭৯. পরিহর ভূপ বংশ বর্ণন
৮০. ভগবতারাদিবৃত্তান্ত
৮১. দিল্লীর ম্লেচ্ছ রাজা
৮২. চৈতন্য এবং শংকরাচার্য্য উৎপত্তি
৮৩. রামানুজোৎপত্তিবর্ণন
৮৪. কবীর – নরশ্রী – পীপা – নানক-বৃত্তান্ত
৮৫. চৈতন্য বর্ণনে জগন্নাথ মাহাত্ম্য
৮৬. আকবর বাদশাহ বৰ্ণন
৮৭. কিল্কিলার শাসক বর্ণন
৮৮. মঙ্গলাচরণ
৮৯. ব্রহ্মান্ড উৎপত্তি এবং বর্ণন
৯০. সাংসারিক জীবনের দোষ
৯১. অনন্তচতুর্দশী ব্রত মাহাত্ম্য
৯২. অধর্ম ও পাপের ভেদ
৯৩. শুভাশুভ গতি ও যমযাতনা
৯৪. শকট ব্রত মাহাত্ম্য
৯৫. তিলক ব্রত মাহাত্ম্য
৯৬. অশোক ব্রত মাহাত্ম্য
৯৭. বৃহৎ তপো ব্রত মাহাত্ম্য
৯৮. যমদ্বিতীয়া ব্রত মাহাত্ম্য
৯৯. অশূন্যশয়ন ব্রত মাহাত্ম্য
১০০. গোষ্পদ তৃতীয় ব্রত মাহাত্ম্য
১০১. হরিতালী তৃতীয়া ব্ৰত মাহাত্ম্য
১০২. ললিতা তৃতীয়া ব্রত মাহাত্ম্য
১০৩. অক্ষয় তৃতীয়া ব্রত মাহাত্ম্য
১০৪. বিনায়ক চতুর্থী ব্রত মাহাত্ম্য ও বিধান
১০৫. গ্রন্থ পরিচয় ও সমাপ্তি

নোট নিতে এবং টেক্সট হাইলাইট করতে লগইন করুন

লগইন