জীবনের বুদ্‌বুদ

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

মানুষকে দেখলে আমার অনেক সময়ে মনে হয়, গোলাকার মাথাটা নিয়ে পৃথিবী জুড়ে ক্রমাগতই কতকগুলো জীবনের বুদ্‌বুদ্‌ উঠছে। খানিকক্ষণের জন্যে সূর্যালোকে নীলাকাশের দিকে উন্মুখ হয়ে থাকে; তার পরে হঠাৎ ফেটে যায়, জীবনের তপ্তবাষ্পটুকু বেরিয়ে যায়, মৃত্তিকার আবরণটুকু এই মৃৎ-সাগরে মৃত্যুসাগরে লুপ্ত হয়, কারো গণনার মধ্যে আসে না।

উপমাটা অত্যন্ত পুরাতন, কিন্তু যখনই ভেবে দেখা যায় তখনই নূতন মনে হয়। মৃত্যুর চেয়ে পুরাতন এবং মৃত্যুর চেয়ে নূতন আর কিছু নেই।

পারিবারিক স্মৃতিলিপি পুস্তক,

সকল অধ্যায়

১. সান্ত্বনা
২. নিঃস্বার্থ প্রেম
৩. যথার্থ দোসর
৪. গোলাম-চোর
৫. চর্ব্য, চোষ্য, লেহ্য পেয়
৬. দরোয়ান
৭. জীবন ও বর্ণমালা
৮. রেল গাড়ি
৯. লেখা কুমারী ও ছাপা সুন্দরী
১০. গোঁফ এবং ডিম
১১. সত্যং শিবং সুন্দরম্
১২. ভানুসিংহ ঠাকুরের জীবনী
১৩. পুষ্পাঞ্জলি
১৪. বিবিধ প্রসঙ্গ ১
১৫. বিবিধ প্রসঙ্গ ২
১৬. বর্ষার চিঠি
১৭. বরফ পড়া
১৮. শিউলিফুলের গাছ
১৯. বানরের শ্রেষ্ঠত্ব
২০. কার্যাধ্যক্ষের নিবেদন
২১. সৌন্দর্য ও বল
২২. আবশ্যকের মধ্যে অধীনতার ভাব
২৩. শরৎকাল
২৪. ছেলেবেলাকার শরৎকাল
২৫. ইন্দুর-রহস্য
২৬. কাজ ও খেলা
২৭. ঘানির বলদ
২৮. জীবনের বুদ্‌বুদ
২৯. বাগান
৩০. ঠাকুরঘর
৩১. নিষ্ফল চেষ্টা
৩২. সফলতার দৃষ্টান্ত
৩৩. লেখক-জন্ম
৩৪. সম্পাদকের বিদায় গ্রহণ

নোট নিতে এবং টেক্সট হাইলাইট করতে লগইন করুন

লগইন