
মাল্যবান – জীবনানন্দ দাশ
“মাল্যবান” জীবনানন্দ দাশের একটি অন্যতম বিখ্যাত উপন্যাস, যা তাঁর গদ্যসাহিত্যের ভিন্ন ধাঁচের পরিচায়ক। এই উপন্যাসে কবি জীবনানন্দ তাঁর নায়ক মাল্যবানের মাধ্যমে মানুষের একাকীত্ব, অভিমান এবং জীবনযাপনের গভীর দিকগুলো তুলে ধরেছেন। “মাল্যবান” চরিত্রটি একদিকে যেমন জীবনানন্দের ব্যক্তিগত জীবনের ছায়া বহন করে, তেমনি তা তার আত্মজীবনীমূলক অনুভূতি এবং সমাজের একান্ত ভাবনা-চিন্তার প্রতিফলন।
উপন্যাসটির গল্প বয়সের ভারে ক্লান্ত মাল্যবানকে কেন্দ্র করে, যে নিজের জীবনের অর্থ ও স্বরূপ অনুসন্ধান করে। এই অনুসন্ধানের মধ্য দিয়ে উঠে আসে প্রেম, অপূর্ণতা, ব্যর্থতা এবং মানুষের অন্তর্গত সংকটের কথা। জীবনানন্দ তাঁর স্বভাবসুলভ ভাষায় এই উপন্যাসে এক গভীর দর্শন ও মুগ্ধকর বর্ণনা ব্যবহার করেছেন, যা পাঠককে মগ্ন করে।
“মাল্যবান” উপন্যাসটি জীবনানন্দ দাশের সাহিত্যের সেই দিকটি উপস্থাপন করে, যেখানে কবিতার গভীরতা এবং গদ্যের সরলতা মিলে এক অবিশ্বাস্য সংমিশ্রণ সৃষ্টি করেছে। এটি বাংলা সাহিত্যের একটি অসাধারণ সৃষ্টি, যা পাঠকদের মন ও মস্তিষ্কে দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলে।
- ০১. সারাদিন মাল্যবানের মনেও ছিল না ৭৫৯ শব্দ
- ০২. ওপরের ঘরটায় পলা আর মনু শোয় ৩,৬৯৩ শব্দ
- ০৩. দোতলার ঘরটার লাগাও বাথরুম ছিল ১,৪৯৭ শব্দ
- ০৪. মাইনে তো আড়াই শো টাকা হল ১,৪৩১ শব্দ
- ০৫. মেজদারা তো থাকবেন অনেক দিন ৩,২১৯ শব্দ
- ০৬. পাথুরেঘাটার বাড়িটা ২,৪১২ শব্দ
- ০৭. পরদিন সিনেমায় ১,৪৩২ শব্দ
- ০৮. বড় বৌঠানের সংবাদ ৮৮১ শব্দ
- ০৯. সেলাইয়ের কল ১,১১৩ শব্দ
- ১০. পাশের বাড়ির ছোট্ট মেয়েটি ৪৯৯ শব্দ
- ১১. স্ত্রী সন্তানের পাট চুকিয়ে দিয়ে ২,০০৪ শব্দ
- ১২. কিছুই ভালো লাগছিল না ৬৮৮ শব্দ
- ১৩. রাত দুটোর সময় ৫৩৭ শব্দ
- ১৪. মড়া পুড়িয়ে বেলা দুটোর সময়ে ২৫৬ শব্দ
- ১৫. মৃত্যু ও দাহের স্বপ্ন ১,১১৬ শব্দ
- ১৬. চা-জলখাবার খেয়ে ৩৩৪ শব্দ
- ১৭. প্রাণধারণের ব্যাপারে খারিজ ২,৪৭২ শব্দ
- ১৯. মেজদার পরিবার এল ৯৫৯ শব্দ
- ১৮. ব্যবস্থা আবার আগের মতন ২,৩৪৭ শব্দ
- ২০. সরস্বতী পূজোর দিন ১,৪৪৭ শব্দ
- ২১. মেসের বিছানায় শুয়ে ৮৮৯ শব্দ
- ২২. অফিস থেকে ফিরে উৎপলার কাছে ২,২৮৪ শব্দ
- ২৩. মাল্যবান গোলদীঘিতে গেল ৫১০ শব্দ
- ২৪. মাল্যবানকে মেসে থাকতেই হল ১,৬১৮ শব্দ
- ২৫. শীতের রাত ৩,১০৮ শব্দ