
নাগিনী কন্যার কাহিনী – তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
“নাগিনী কন্যার কাহিনী” তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের একটি অনন্য রচনা, যেখানে বাস্তব আর কিংবদন্তির মিশ্রণে সৃষ্টি হয়েছে এক মনোমুগ্ধকর কাহিনি। উপন্যাসটি বাংলার গ্রামীণ সমাজ, লোকবিশ্বাস, এবং প্রকৃতির অদ্ভুত শক্তি নিয়ে লেখা। গল্পটি নাগ এবং মানুষের মিথোজীবিতার রহস্যময় এক অধ্যায়কে কেন্দ্র করে। তারাশঙ্কর তাঁর অসাধারণ বর্ণনাভঙ্গি এবং চরিত্রচিত্রণের মাধ্যমে পাঠকদের গল্পের গভীরে টেনে নিয়ে যান।
এই কাহিনি শুধু গল্প নয়; এটি প্রকৃতি, মানব প্রকৃতি, এবং অতিপ্রাকৃতের এক সম্মিলন, যা পাঠককে ভাবনার গভীরে নিয়ে যায়।
- ১.১ মা-ভাগীরথীর কূলে কূলে ৪,০০৫ শব্দ
- ১.২ সে এক বিচিত্ৰ উপাখ্যান ৪,২০৪ শব্দ
- ১.৩ শিরবেদের কাল চলে গেল ১২,৮১৫ শব্দ
- ১.৪ বেদেদের আস্তানায় ৪,১৯১ শব্দ
- ২.১ বেদেকুলের নতুন নাগিনী কন্যা ৬,০৭৫ শব্দ
- ২.২ জনহীন হিজলের পশ্চিম কূল ২,৪২৭ শব্দ
- ২.৩ জয় বিষহরি মা ৩,৭৪১ শব্দ
- ২.৪ পিঙলার কাছে শোনা কাহিনী ২,১৪৬ শব্দ
- ২.৫ পিঙলা বলে যাচ্ছিল তার কাহিনী ৩,৫৬২ শব্দ
- ২.৬ পিঙলা শ্ৰান্ত হয়ে পড়েছিল ২,৯৮৪ শব্দ
- ২.৭ বেদের কন্যে সহজে পাগল হয় না ৪,৫৬৩ শব্দ