
হাঁসুলী বাঁকের উপকথা – তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
“হাঁসুলী বাঁকের উপকথা” তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের একটি কালজয়ী উপন্যাস, যেখানে গ্রামীণ বাংলার একটি প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের জীবন ও সংস্কৃতিকে তুলে ধরা হয়েছে। বইটির পটভূমি হাঁসুলী বাঁক নামের একটি কাল্পনিক গ্রাম, যেখানে কুসংস্কার, প্রথা, এবং সমাজের রূঢ় বাস্তবতা এক জটিল চিত্র তৈরি করে।
উপন্যাসের কেন্দ্রে রয়েছে আদিবাসী সাঁওতাল সম্প্রদায়ের দৈনন্দিন জীবন, সংগ্রাম এবং প্রকৃতির সঙ্গে তাদের নিবিড় সংযোগ। লেখক গভীর মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে সমাজের নৈতিকতা, পরিবর্তনশীলতার দ্বন্দ্ব এবং আধুনিকতার প্রভাব তুলে ধরেছেন। এর বর্ণনাভঙ্গি ও চরিত্রচিত্রণ বাংলা সাহিত্যে এক বিশিষ্ট স্থান অধিকার করে আছে।
- ১.১ হাঁসুলী বাঁকের ঘন জঙ্গল ৪,৭৬৮ শব্দ
- ১.২ আর্তনাদ করে উঠল বনওয়ারী ৫,৪৭৭ শব্দ
- ১.৩ কাহারপাড়ার আবালবৃদ্ধবনিতা স্তম্ভিত এবং স্তব্ধ ২,৬৩০ শব্দ
- ১.৪ করালীর চোখ জ্বলে উঠল ২,৬৮০ শব্দ
- ১.৫ ড্যাং-ডাং-ডাং-ড্যাডাং-ড্যাডাং ৫,৮৬৩ শব্দ
- ২.১ যথানিয়মে রাত্রি প্রভাত ৩,৬৮৮ শব্দ
- ২.২ চন্দনপুর ইস্টিশানে ২,০৯৭ শব্দ
- ২.৩ দারোগার কাছে করালীকে শনাক্ত ২,৭৪৪ শব্দ
- ২.৪ হাঁসুলী বাঁকের রাত্রির অন্ধকার ২,২৮৯ শব্দ
- ২.৫ বাঁশবনের অন্ধকার ১,০০৪ শব্দ
- ২.৬ হাঁসুলী বাঁকের কাহারপাড়া ৩,৩৮৪ শব্দ
- ২.৭ সায়েবডাঙা, কেউ বলে কুঠিডাঙা ৫,১৭৭ শব্দ
- ২.৮ কালরুদ্রের গাজনে ১,৬৫৮ শব্দ
- ২.৯ বনওয়ারীর মাতব্বরি ৩,৮৩৫ শব্দ
- ৩.১ কাক-চিল-বক পক্ষীর পালক ২,১২৯ শব্দ
- ৩.২ নয়ানের মা যে-অভিসম্পাতই দিক ২,৫৮৩ শব্দ
- ৩.৩ ঘি দিয়ে ভাজ নিমের পাত ৩,৮১৪ শব্দ
- ৩.৪ ঘোড়াগোত্ত কাহারদের ডাক এসেছে ২,৭৩৫ শব্দ
- ৩.৫ বিয়ের পালকিবহন দুদিনের আমোদ ৩,৮৯২ শব্দ
- ৪.১ বনওয়ারী বিহ্বল ৪,৫১৮ শব্দ
- ৪.২ কোপাইয়ের ধারে খুব গোলমাল ৬,১৮৫ শব্দ
- ৫.১ আবার বাজল গাজনের ঢাক ৪,২৫৩ শব্দ
- ৫.২ উনপঞ্চাশ সাল ১,৮০৬ শব্দ
- ৫.৩ অন্ধকার রাত্রে বটতলায় ২,৬৩০ শব্দ
- ৫.৪ মঙ্গল নাই আর ৩,৭৯৩ শব্দ
- ৫.৫ শাঙন পার হল ২,৯৭৩ শব্দ
- ৫.৬ সমস্ত পাড়াটা এখনও নিঝুম ৩,০৪০ শব্দ
- ৫.৭ বনওয়ারীর ঘরে ঢুকেছে কালসাপিনী ৩,২৫৬ শব্দ
- ৫.৮ প্রলয় ঝড় শেষ হল ৪,৯৯৯ শব্দ
- ৬. শেষ পর্ব – দু মাস পর ৫,৫৭১ শব্দ