
বনলতা সেন – জীবনানন্দ দাশ
“বনলতা সেন” জীবনানন্দ দাশের সর্বাধিক জনপ্রিয় ও অন্যতম শ্রেষ্ঠ কাব্যগ্রন্থ, যা বাংলা কবিতার জগতে এক অবিস্মরণীয় সৃষ্টি। এই বইয়ের কবিতাগুলোতে এক গভীর রহস্যময়তা, নিঃসঙ্গতা এবং জীবন থেকে বাঁচার তৃষ্ণা স্পষ্টভাবে ফুটে উঠেছে। “বনলতা সেন” কাব্যের কেন্দ্রীয় চরিত্র বনলতা, যিনি কবির কাছে শান্তি, ভালোবাসা, এবং অব্যক্ত আকাঙ্ক্ষার প্রতীক। কবিতাগুলোতে তিনি বনলতার মাধ্যমে চিরন্তন বাংলার নিস্তরঙ্গ প্রকৃতি ও জীবনের সৌন্দর্যকে প্রকাশ করেছেন।
এই কাব্যগ্রন্থের প্রতিটি কবিতায় জীবনানন্দ তার অনন্য কাব্যভাষায় সময়, স্থান, এবং স্মৃতির পরিসীমায় আবদ্ধ মানুষের অন্তর্গত ক্লান্তি ও আশ্রয়ের সন্ধান তুলে ধরেছেন। বিশেষ করে “বনলতা সেন” কবিতাটি বাংলা সাহিত্যে এক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছেছে, যা আজও পাঠকদের হৃদয়ে গেঁথে আছে। জীবনানন্দের কাব্যশৈলী এবং তার সৃষ্টি করা বনলতার চরিত্র বাংলা কবিতার পাঠকদের জন্য এক চিরকালীন আবেগের উৎস হয়ে আছে।
- কুড়ি বছর পরে ১৫৫ শব্দ
- বনলতা সেন ১৩৭ শব্দ
- হাওয়ার রাত ২৭৮ শব্দ
- আমি যদি হতাম ১৩০ শব্দ
- ঘাস ৫৯ শব্দ
- হায় চিল ৬৮ শব্দ
- শঙ্খমালা ১৪১ শব্দ
- বুনো হাঁস ৮০ শব্দ
- নগ্ন নির্জন হাত ২০১ শব্দ
- শিকার ২৪৬ শব্দ
- হরিণেরা ৭৪ শব্দ
- বেড়াল ৯১ শব্দ
- সুদর্শনা ৭০ শব্দ
- অন্ধকার ৩০৩ শব্দ
- কমলালেবু ৩৪ শব্দ
- শ্যামলী ১০৪ শব্দ
- দুজন ৩০৩ শব্দ
- অবশেষে ৯২ শব্দ
- স্বপ্নের ধ্বনিরা ৭৬ শব্দ
- আমাকে তুমি ১৬২ শব্দ
- তুমি ৯২ শব্দ
- ধান কাটা হয়ে গেছে ৭৩ শব্দ
- শিরীষের ডালপালা ৮২ শব্দ
- হাজার বছর শুধু খেলা করে ৪৯ শব্দ
- সুরঞ্জনা ১৪৯ শব্দ
- মিতাভাষণ ৯৪ শব্দ
- সবিতা ১৫০ শব্দ
- সুচেতনা ১৮৩ শব্দ
- অঘ্রান প্রান্তরে ২১৪ শব্দ
- পথহাঁটা ১৩৫ শব্দ
- আবহমান ৭০৮ শব্দ
- ভিখিরী ৯৮ শব্দ
- তোমাকে ১২১ শব্দ